জিঘাংসার বসে কাউকে অপমান, নিজের দুর্বল মানসিকতার লক্ষণ।

in Incredible Indialast year
20231205_205837_0000.png

ঈর্ষা, প্রতিহিংসা
যার অপর নাম
জিঘাংসা
হানিকর আমাদের সকলের জন্য।

আমরা সকলেই জানি মুখ থেকে কথা বেরিয়ে গেলে কখনোই ফেরত নেওয়া সম্ভব নয়। যদিও চোখে দেখা যায় না, তবে কথার মার কিন্তু সাংঘাতিক এবং ক্ষত গভীর।

আজকে ভেবেছিলাম একটা কনটেস্ট অংশগ্রহণ করবো, কিন্তু সে গুড়ে বালি ঢেলে দিলো কিছু কথা।

যদিও, আমি নিরুত্তর হয়ে আপাতত হজম করে নিয়েছি, তবে কথা দিতে পারছি না কতক্ষন পারবো!

কারণ, যারা নিজেরাই অনৈতিক সর্বদিক থেকে তারা যখন আমার নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন করতে আসে;
তাও আবার সামান্য কারণে, তখন তাদের উপযুক্ত উত্তর দেবার সাহস আমি রাখি।

ক্ষমতা আর ভোটের লোভে মুখ বুজে থাকা মানুষের দলভুক্ত আমি একেবারেই নই।
আর এই বিষয়টি আমার সাথে প্রথম থেকে যুক্ত থাকা অনেক মানুষ জানেন।

অনেকবার উল্লেখ করেছি কথাটা, আর সেটা হলো আমার সততা, পরিশ্রম যদি ঈশ্বরের চোখে না পড়ে, তাহলে মানুষ দেখলো কি না দেখলো, তাতে আমার বিশেষ কিছু যায় আসে না।

কথায় বলে মুখেই জয়, আবার মুখেই ক্ষয়।
আমি সত্যিকথা অকপটে বলে ফেলি, ছলনা, ভান এইসব আমার অপছন্দের বিষয়।

এবার একবার খুজে দেখার প্রয়াস করি:-

প্রতিহিংসা কেনো এবং কখন কাজ করে?

  • যখন কোনো ব্যাক্তি কারোর অপরাধ ধরে ফেলে।

  • যখন অনেক দিনের অনৈতিক ভাবে তৈরি করে রাখা জায়গা নড়বড়ে হতে শুরু করে।

  • যখন অন্যের কাজ, নিজের চাইতে উন্নত হতে শুরু করে এবং প্রশংসা পায়।

  • আত্মস্বার্থে আঘাত লাগলে।

এগুলো আমার একান্তই ব্যক্তিগত অভিমত, অনেকেই সহমত পোষণ নাই করতে পারেন।

asia-1202527_1280.jpg

Pixabay

তবে বেশ মজা পাই খারাপ লাগার পাশাপশি।
অবাক হবেন না, লেখা পড়লেই উত্তর পেয়ে যাবেন।

  • কেউ যখন আপনাকে ঈর্ষা করবে এবং তার মনের রাগ অকারণে আপনার উপরে উগড়ে দেবে জানবেন আপনি একটা জায়গায় পৌঁছতে পেরেছেন।

  • এটা কোথাও না কোথাও সফলতার বার্তা বহন করে, কাজেই মাঝেমধ্যে নির্বাক থেকে এই ঈর্ষা যুক্ত কথা উপভোগ করা ভালো।

তবে, তার সাথে যখন প্রশ্ন জড়িত থাকে তার সদুত্তর অবশ্যই দেওয়া প্রয়োজন, কিন্তু বন্ধ দরজার আড়ালে আমি কাজ করা পছন্দ করিনা। কারণ, আমার এইটুকু সৎ সাহস আছে যে, আমি জনসমক্ষে প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম।

আর আমার মনে হয় প্রতিটি সদস্য যারা এই প্ল্যাটফর্মে কাজ করে তাদের সবিস্তার জানার অধিকার আছে কিভাবে কারা ক্ষমতার অপব্যাবহার করে চলেছে বছরের পর বছর।

আমার আগামী রিপোর্টে হয়তো সবিস্তার কথোপকথন সহ প্রশ্নের সদুত্তর দেবো, তবে সেটা সময়ের সাথে বিবেচ্য।

প্রকৃত লেখক লেখিকা আজ বঞ্চিত। কারণ, এক শ্রেণীর অনৈতিক মানুষ শাসকের গদিতে বসে আছে এবং সেচ্ছাচারিতা চালিয়ে যাচ্ছে বছরের পর বছর।

আর ঠিক সেই কারণে, প্রায় একাই লড়াইটা করে যাচ্ছি! পিছনে সবাই (একই ভাষার মানুষ) নিন্দা করতে কার্পণ্য করে না, কিন্তু যেই সামনে বলার সময় আসে সবাই ভেজা বিড়াল!

দ্বিচারিতা দেখবার মত! তবে এর আগেও বহুবার অকারণে এই প্ল্যাটফর্মে অপমানের স্বীকার হয়েছি, কষ্ট পেয়েছি, কিন্তু মুখ বুঁজে ছিলাম!

তখন আমার ইউজার আইডির পাশে বাড়তি ট্যাগ ছিল না, আর তাছাড়া আমার মনে কেউ আঘাত হানলে বিচার ঈশ্বরের উপরে ছেড়ে দি।
কারোর প্রতি অবিচার সৃষ্টিকর্তা মেনে নেন না, সেটা আমি হই বা অন্য কেউ।

তাই, আজকে আপনাদের কাছ থেকে জানতে চাই, ঈর্ষার বশে কাউকে অযথা অপমান করা কে আপনারা সমর্থন করেন কি?

যদি আপনাদের সাথে কেউ এই ধরনের আচরণ করে কখনো, আপনারা সেক্ষেত্রে কি ধরনের পদক্ষেপ নেবেন? বিশেষ করে ব্যাক্তি যদি ক্ষমতাবান হয়!

এই ধরনের অভিজ্ঞতা দিয়ে আশাকরি আপনারাও কখনো না কখনো গিয়েছেন বাস্তব জীবনে, কাজেই আপনারা বিষয়টিকে কিভাবে
দেখতেন জানাতে ভুলবেন না মন্তব্যের মাধ্যমে।

I9Ws6mn5yoT8JYcTf1.gif

6VvuHGsoU2QBt9MXeXNdDuyd4Bmd63j7zJymDTWgdcJjo1R3nByagojBFK9X9VyMfrNoTUUqjGSvWpqdmMgU31CjnNeqLcAbmdrcdhwjg36qCE8hXx2eEL9gcF5xj7.gif

Sort:  
 last year 

আমার মা বলতো কাউকে কোন কথা বলার আগে চিন্তা করে বলো কারন কথা হলো তীরের মতো।একবার বলে ফেললেতো তোমার কাছ থেকে চলে গেল। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে দুই ধরনের মানুষের সম্মুখীন হয়েছি যাদের মাঝে একশ্রেণীর মানুষ পেয়েছি সেটা কোন না কোন কারনে মানুষকে অপমান করে থাকেন।তার সে কারন যত অন্যায়ই হোক না কেন।আবার এমনও হাতেগুনা দুই একজনকে পেয়েছি যাদের প্রতি সবসময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে রাখার পরও কোন কারন ছাড়াই কথা দিয়ে আঘাত করেছে।ইচ্ছে করলেই উওর দিতে পারতাম। কিন্তু চুপ থেকেছি ভাবার চেষ্টা করেছি কেন এমন করছে।
নিজেকে সান্তনা দিয়েছি হয়তো কোন কারনে হীনমন্যতায় ভুগছে। বার বার এমন করার পরে নিজেকে আস্তে আস্তে দূরে সরিয়ে নিয়েছি যতটা সম্ভব।
তবে আমার কাছে মনে হয় একজন মানুষ প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়েই সবচেয়ে বেশি মানুষকে ছোট করার চেষ্টা করে থাকে। এর মাঝে সবচেয়ে করে কেউ যদি তার চেয়ে এগিয়ে যায় কিংবা তার দ্বারা কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অথচ তার কিছু করার থাকে না। তখন সে কথা দিয়ে তাকে আঘাত করার চেষ্টা করে একধরনের বিকৃত মানসিক আনন্দ পায়।
অবশ্যই আপনার সত্যিটা সবার সামনে তুলে ধরা উচিত। ভবিষ্যতে যাতে কারো সাথে এ ধরণের আচরণ করার আগে দ্বিতীয়বার চিন্তা করে।
ভালো এবং সুস্থ থাকবেন। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

TEAM BURN

Your comment has been successfully curated, by @sduttaskitchen at 35%.

 last year 

thank you so much, ma'am.

Upvoted. Thank You for sending some of your rewards to @null. It will make Steem stronger.

Loading...
 last year 

দিদি যারা ঈর্ষা করে তারা কখনো সুখ অনুভব করতে পারে না। মনের মধ্যে জ্বালা যন্ত্রনা নিয়ে তাদের থাকতে হয়। মাঝে মধ্যে অন্যের ঈর্ষা দেখে বোঝা যায় যে না আমি সঠিক পথেই আছি। নাহলে তো সে আমাকে ঈর্ষা করতো না।

যাইহোক দিদি আমরা আপনার সাথেই আছি। যে আপনার বা আপনার কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন তুলবে তাকে উচিত জবাব দেওয়ার জন্য আমরা সবাই তৈরি আছি।

 last year 

ঈর্ষার বশে কাউকে অযথা অপমান করা আমি কখনোই সমর্থন করি না। কেউ আমাকে অবহেলা করতে পারে কিন্তু অপমান করার অধিকার আমি কাউকে দেইনি এই নীতিতে আমি বহু আগে থেকেই বিশ্বাস করে চলি। এতে অন্তত যেটুকু হয়েছে আমি সম্মান পাইনি কিন্তু অসম্মানিত নিজেকে কখনো হতে দেইনি।

আপনার লেখাটির পেছনে যে উদ্দেশ্য রয়েছে তাই এই মুহূর্তে আমি ভালোভাবে না বুঝলেও নিশ্চয়ই বুঝে যাব। এরকম পরিস্থিতিতে আমিও ব্যক্তিগতভাবে বহুবার পড়েছি। তখন আমি সৃষ্টিকর্তার কাছে এর বিচারের ভার ছেড়ে দেই। কারন আমি যদি বিচার করতে চাই তাহলে বিচার কম-বেশি হয়ে যেতে পারে। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা যখন বিচার করে তা সঠিক এবং পুঙ্খানুপুঙ্খ সত্য হবে। কারণ উপরওয়ালার লাঠির বাড়িতে শব্দ হয় না।

 last year 

সর্বদাই একটা জিনিস পরিবার থেকে শিক্ষা পেয়েছি। সেটা হচ্ছে কাউকে কিছু বলার আগে দশবার ভেবে নিতে হবে। আমি যে মানুষটাকে কিছু বলবো যে মানুষটার সাথে আমি খারাপ আচরণ করবো। সেই মানুষটা আমার কাছে কতটা মূল্যবান। কথাটা বলে ফেলার পর হাজার বার চিন্তা করলেও কোন লাভ হবে না। কেননা মুখ দিয়ে যদি একবার কোন কথা বের হয়ে যায়, তাহলে সেটা আর ফেরত নেয়া সম্ভব নয়।

অনেকবার উল্লেখ করেছি কথাটা, আর সেটা হলো আমার সততা, পরিশ্রম যদি ঈশ্বরের চোখে না পড়ে, তাহলে মানুষ দেখলো কি না দেখলো, তাতে আমার বিশেষ কিছু যায় আসে না।

সৃষ্টিকর্তা যখন আমাদেরকে এই পৃথিবীতে সুন্দর ভাবে সৃষ্টি করেছে। তখন তিনি এই পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষ প্রত্যেকটা জীবজন্তু সবাইকেই দেখতে পায়। এমনও আমি কোরআনুল কারীমের মধ্যে পেয়েছি, আমাদের গাছে যে পাতা নড়ে। সেই পাতার শব্দ পর্যন্ত সৃষ্টিকর্তার কানে যায়। তাহলে আমরা তো মানুষ উনি সব কিছুই দেখতে পায়। মানুষ কি দেখলো না দেখলেও সেটা নিয়ে চিন্তা করার কোন বিষয় নেই।

যদি আপনাদের সাথে কেউ এই ধরনের আচরণ করে কখনো, আপনারা সেক্ষেত্রে কি ধরনের পদক্ষেপ নেবেন? বিশেষ করে ব্যাক্তি যদি ক্ষমতাবান হয়!

এই প্রশ্নের উত্তরে আমি বলব সেই লোকটা যত ক্ষমতা বান হোক না কেন? কেউ যদি আমার সাথে এমন বাজে আচরণ করে! আমি অবশ্যই তার বিরুদ্ধে নালিশ করব! কেননা আমার দোষ থাকলে সে আমাকে হাজার বার বলবে এতে আমি মাথা নত করে নেব! কিন্তু আমার যদি দোষ না থাকি, তাহলে সে আমাকে একবার বলার সাহস হয় কিভাবে। সেটা আমি বের করে ছাড়বো।

আপনার পোস্ট পড়ে অনেকবার জেনেছি অনেকেই আপনাকে দাবানোর চেষ্টা করেছে। কিন্তু আপনি কখনোই নিজের সততা এবং নিজের পরিশ্রমের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েননি। আপনি সর্বদাই মনে করেন সৃষ্টিকর্তা যতটুকু রেখেছে, যা করে আমাদের ভালোর জন্যই করে। এবং সততার সাথে এগিয়ে যাওয়া টাই, আপনার মূল উদ্দেশ্য। এগিয়ে যান আমরা অবশ্যই আপনার সাথে আছি।

 last year 

একথাটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে কেউ যখন আপনাকে ইর্ষা করবে অকারনে রাগ ঝাড়বে তখন বুঝে নিবেন আপনি ুকটা জায়গা তৈরি করে নিয়েছেন। অনেক মানুষ আছে সে চায় না তার সমমানের কেউ হোক যদি হয় সে তাকে কোন না কোন ভাবে তাকে অপমান করবেই। মানুষের মনে আঘাত দিয়ে কথা বললে কেউ বড় হয়ে যায় না। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ইর্ষাকে পছন্দ করি না কারন এইটা মানুষের জীবনে ধ্বংস বয়ে আনে।

 last year (edited)

আপনার সবথেকে যে জিনিসটা ভালো লাগে সেটা হচ্ছে স্বচ্ছতার প্রশ্নে নির্দিধায় জবাবদিহিতার জন্যে নিজেকে প্রপ্সতুত রাখা। নিজে যখন স্বচ্ছ থাকা যায় তখন কনফিডেন্স লেভেল অনেক উপরে ঊঠে যায়, আর এ থেকেই যে কোন নৈতিক প্রশ্নের উত্তর দিতে আলাদা প্রিপারেশন নিয়ে আসা লাগে না। এরকম একজন মানুষকে দেখে অন্য জন হিংসা করবে এটাই স্বাভাবিক। আপনাকে দেখেও অনেক মানুষের এই হিংসা হয়, এবং তারা আপনার দোষ খুজে বেড়ায়। আদৌও যেটা বড় কোন ইস্যু নয় সেটাকেই ইস্যু হিসেবে দার করানোর চেষ্টা করে, কিন্তু তারা নিজেরাও জানে যে এই ইস্যু দিয়ে আপনাকে ঘায়েল করা সম্ভব না কারণ আপনি নীতির পথে অবিচল, সততার পথে নির্ভীক।

এইসব মানুষ আপনার সামনে আসলে ঊড়ে যাবে তাই তো পেছন থেকে নিন্দা করাতেই তারা আনন্দ খুজে পায়।

অবশ্যই ঈর্ষার বশে কাউকে অযথা অপমান করা আমি একদম সহ্য করবো না।

ব্যক্তি যতই ক্ষমতা বান হোক না কেন সত্যের পথে থাকলে সত্যের ই জয় হবে।আপনি থেমে না গিয়ে সত্যকে আকড়ে ধরে চলতে থাকুন। এক সময় দেখবেন সেই ক্ষমতাবান আপনার ফ্যান হয়ে যাবে।

 last year 

দিদি আপনি ,এত সুন্দর বিষয় নিয়ে লিখেছেন যে টা বাস্তব জীবনে বহুবার সম্মুখীন হয়েছি।

দিদি পরিবার থেকে একটা শিক্ষা পেয়েছি যে কাউকে একটা কথা বলার আগে ,হাজার বার চিন্তা করে বল কারন, তোমার এই একটা কথার দ্বারা অন্য ব্যক্তিটি অনেক কষ্ট পেতে পারে আর কথাটি বলার পরে যদি তুমি চিন্তা করো তাহলে কোন কাজে দেবে না। তাই আমি মনে করি ঈর্ষার বসে কেউকে অপমান করা একদমই উচিত নয়।

হতে পারে সে একজন ক্ষমতাবান ব্যক্তি সেজন্য এই নয় নির্দোষে আমার সাথে কেউ খারাপ ব্যবহার করবে এটাও তো মেনে নেওয়া অসম্ভব। দিদি একটা কথা আমরা সবাই জানি সত্যের জয় সব সময় আছে সত্য কখনো মাটি চাপা থাকতে পারে না। আজ অব্দি আমি দেখিনি কাউকে অযথা অপমান জনক কথা বা খারাপ ব্যবহার করে এমনিতেই পার পেয়েছে আজ না হয় কাল শাস্তি তাকে ভোগ করতেই হয়েছে।

আমি বহুবার দেখেছি আমাদের সমাজে কিছু মানুষ আছে যারা সব সময় পিছনে নিন্দা করতে পছন্দ করে এবং আনন্দ পায় তবে এতে তার মঙ্গল কিছুই হয় না, অমঙ্গল ছাড়া।

আমি যতদিন এই কমেন্টে কাজ করছি ।দেখে আসছি কিভাবে আপনি সততা পরিশ্রম এক নিষ্টা সাথে কাজ করছেন, শুধু আপনি করছেন এটা কিন্তু নয় ,আপনি আমাদেরও উৎসাহিত করেছেন। দিদি মাঝে মধ্যে নিজেকে ধন্যবান ব্যক্তি মনে করি,😀 আপনার মাতো একজন ভালো মানুষের দেখা পেয়েছি বলে, কাজ করার সুযোগ পেয়েছি বলে , আপনার জন্য রইল থেকে অনেক অনেক প্রার্থনা।

আপনার ব্যাপারে চিন্তা করলে প্রথমেই যে বাক্যটি আসে তা হলো স্পষ্টভাষী।স্পষ্টভাষী লোকের শত্রু ও বেশি থাকে আর এ ধরনের গুনকে অনেকে হিংসাও করে।আর হিংসাত্মক ভাবে এ ধরনের লোকদের ক্ষতি করার ও চেষ্টা করে অনেকে।কর্পোরেট লাইফে এ জিনিসটি অহরহ দেখা যায়।খুব খারাপ লাগে যখন দেখি নিজের লোকও এইসবের সাথে যুক্ত থাকে।তবে লোকে যাই বলে বলুক,নিজের কাছে স্বচ্ছ থাকলেই সেটা আনন্দের কারন হবে।বাকিটা ঈশ্বর দেখে নিবে।ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর পোস্ট করার জন্য।