ছ'টি random আলোকচিত্র
গতকাল থেকে কলকাতার বাইরে আছি বিজনেসের কাজে । বাড়ি না ফেরা অব্দি খুবই বিজি থাকবো । এই ৪ দিন পোস্ট করা, কিউরেশন করা, ডিসকোর্ড এ একটিভিটি সবই খুবই delayed হবে । কিছুই করার নেই । সময় পেলেই স্টিমিটে একটু কাজ করছি ।ডিসকোর্ড এও মাঝে মাঝে ঢুকছি ।
এই ব্যস্ততার মাঝেও একটি পোস্ট করলাম আজ । ফোটোগ্রাফি পোস্ট । আমার কিছু পুরোনো ফটোগ্রাফ থেকে ৬টি ফটো শেয়ার করলাম আজ । আশা করি আপনাদের খুব একটা খারাপ লাগবে না ।
ভগ্ন প্রায় একটি কুঁড়ে ঘরের শুধু কঙ্কালটুকু নদীর কালো জলে প্রতিবিম্বিত হচ্ছে ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 31Jul, 2016
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
রেলস্টশনের লাগোয়া একটি জলের ট্যাপ । জলশূন্য । ভবিষ্যতের জল সংকটের একটা ভয়াবহ ইঙ্গিতের সূচনা যেন এই আলোকচিত্রটি ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 26 Jun, 2016
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
বৃক্ষের বুক ফালা করার ব্যর্থ প্রয়াস একটি ব্লেডের
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 14 April, 2016
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গাঢ় নীলের পটভূমিকায় ঘন সবুজ নারিকেল গাছের মগডাল । অপূর্ব, যেন বিধাতার তুলির টানে কোনো এক অনির্বচনীয় দৃশ্য ফুটে উঠেছে ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 14 April, 2016
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
একটি বলপয়েন্ট পেনের ম্যাক্রো শট ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 22 August, 2016
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
তাল গাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে সব মেঘ ছাড়িয়ে উঁকি মারে আকাশে ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 01 January, 2017
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : Canon
ক্যামেরা মডেল : Canon EOS 1200D
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
দাদা আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি খুব আকর্ষণীয় হয়েছে। আপনার প্রতিটি ছবি আমার অনেক ভালো লেগেছে। আপনি যে খুব ভালো ফটোগ্রাফি করতে পারেন তাতে কোন সন্দেহ নাই। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে ছবিগুলো যেন কথা বলতেছে। ছবিগুলো দেখে অনেক কিছু বুঝা যায়। দাদা আপনার অতুলনীয় ছবি গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
দাদা আপনার ফটোগ্রাফি বলে অসাধারণ হয়েছে। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফিতে আলাদা আলাদা ভালোলাগা রয়েছে। সত্যি দাদা ব্যবসার কাজে এত ব্যস্ততার মাঝেও একটু সময় বের করে আমাদের সাথে এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। আপনি পারেন দাদা সবকিছু মেনটেইন করে চলতে। আর আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি নিয়ে লেখা অসম্ভব ভালো লেগেছে। আপা ফটোগ্রাফি গুলো অনেক আগের তোলা হলেও দেখে মুগ্ধ হলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত ব্যস্ততার মাঝে এসে আমাদের মাঝে এরকম সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
কি যে বলেন দাদা আপনার ফটোগ্রাফি আর খারাপ লাগা এটি কখনোই সম্ভব নয় । আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সব সময় এত চমৎকার হয় তা বলে বোঝানো যাবে না। আসলে আপনার কোন জিনিসটি খারাপ হয় সেটাই চিন্তা করছি। আপনি তো অলরাউন্ডার। এত কাজের মাঝেও আপনি পোস্ট করা মিস দেননি।
আপনার আজকের প্রতিটি ছবিই চমৎকার হয়েছে। আমার আপনার ফটোগ্রাফির সবথেকে বেশি যে জিনিসটা ভাল লাগে সেটি হল আপনি খুব সুন্দর করে প্রতিটি ছবির বর্ণনা করেন। তা আসলেই মুগ্ধ করে আমাকে।
দাদা প্রথমেই আপনার শত ব্যস্ততার মাঝে আমাদের সময় দিচ্ছেন তার জন্য আপনাকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই৷ আমি মনে করি সব কিছুর আগে আপনার কাজ আগে এবং নিজেকে সময় দেওয়া আগে। তবে যাইহোক আপনি যে ৬ টি ফোটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন তা অসাধারণ। প্রথম ছবিটির দিকে আমি তাকিয়ে ছিলাম যে এটি কিভাবে কুঁড়েঘর হয়। নিচের এতো অস্পষ্ট লাগছে কেন। পরে বুঝলে নিচে পানি ছিল তাই এর প্রতিবিম্ব তৈরী হয়েছে। এর পরে অদূরভবিষ্যৎতে পৃথিবীতে যে জিনিস্ নিয়ে হাহাকার দেখা দিবে তা হচ্ছে সুপীয় পানি। অনেক দেশেও বর্তমান পানির সংকট দেখা দিয়েছে। পানির স্তর ভূগর্ভের অনেক নীচে নেমে গেছে। নারিকেল গাছ এবং নীল আকাশের ফটোগ্রাফি দেখে মনে হচ্ছে কোনো চিত্রকর নিপুণ ভাবে এঁকেছে।এতো সুন্দর লাগছে দেখে কি বলব। সর্বশেষ তাকগাছ দুইটি এক পায়ে দাঁড়িয়ে আকাশ ছুঁয়েছে। নীচ থেকে এতো সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করেছেন যা সত্যি প্রসংশনীয়। আপনি যে ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেন তার একটি ভাবার্থ থাকে। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। সুস্থ, সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে ফিরে আসুন।
দাদা আপনার তুলা প্রতিটি ছবি এক একটা অর্থ বহন করছে, একটি থেকে একটি ছবি বিশাল প্রশংসার যোগ্য, আর প্রতিটি ছবির অনেক সুন্দর করে সংক্ষেপে বিশ্লেষন করেছেন আপনি, প্রতিটি ছবি দাদা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আমি সব সময় বলি আপনার কোনো তুলনা হয় না দাদা আর সেটা সবকিছুতেই। অনেক অনেক ভালো লাগলো।
জ্বী দাদা কর্ম ব্যস্ততা আমাদের জীবনেরই একটা অংশ, এটাকে এড়িয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই, তবে এই ব্যস্ততার মাঝেও আপনি যে আমাদের মাঝে আসছেন এবং আমাদেরকে উৎসাহ দিচ্ছেন এটা সত্যি বড় বিষয় আমাদের জন্য।
আপনার ফটোগ্রাফি নিয়ে কিছু বলার সুযোগ নেই, তবে হ্যা, একটু প্রসংশা করতেই হবে, প্রথম, দ্বিতীয় এবং শেষের দৃশ্যটি অসম্ভব সুন্দর হয়েছে, বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ
দাদা আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। বিশেষ করে বৃক্ষের বুকে ব্লেড দিয়ে ফালা তৈরি করার ফটোগ্রাফি আমার মনকে বেশি নাড়া দিয়েছে। আসলে আমরা বড়ই নিষ্ঠুর। বৃক্ষ যেমন আমাদের বিভিন্ন উপকারে আসে তেমনি আমরা সেই বৃক্ষকে প্রতিনিয়ত আঘাত দেই। কারনে অকারনে আমরা বৃক্ষের ডালপালা ও বাকল চিরে তাদেরকে কষ্ট দেই। হয়তোবা বৃক্ষের আমাদের মত কথা বলার ভাষা নেই কিন্তু তাদের কষ্টগুলো আমাদের মতই। মানুষ যেমন তার কোন অঙ্গ পতঙ্গ কেটে গেলে কষ্ট পায় তেমনি কোন ধারালো কিছু দিয়ে কোন গাছে আঘাত করলেও সেই গাছ কষ্ট পায়। তাই আমাদের চারপাশে যেগুলো গাছপালা রয়েছে সেগুলো সুরক্ষিত রাখার দায়িত্ত্ব শুধু মাত্র আমাদের। একটি ব্লেড দিয়ে বৃক্ষের বুকফালা করার ছবিটি শুধুমাত্র একটি ফটোগ্রাফি নয় এর অর্থ অনেক বেশি। গভীরভাবে চিন্তা করলে এর অর্থের বিশালতা অনুভব করা যায়। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা দারুন কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দাদা ,অসাধারণ ও দুর্দান্ত সব আলোকচিত্রগুলি।খালি চোখে দেখলে খুবই সাধারণ মনে হতে পারে, কিন্তু প্রতিটি ছবি খুবই অর্থবহ ও বিশেষ কোনো বিষয়ের ইঙ্গিত দেয়।এই মুহূর্তে ছবিগুলো দেখে আমার মনের ভাব প্রকাশ করলাম----
●একটি ঘর তৈরি করতে ও ভালো ভীত তৈরি করা আবশ্যক, যেমনটি একজন ভালো মানুষ হওয়ার ক্ষেত্রেও।
●দিন দিন জলের যা অপব্যবহার/অপচয় হচ্ছে ভবিষ্যতে সংকট সৃষ্টি হতে বাধ্য।"দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম না বুঝলে যা হয়"।হয়তো একসময় অনেক
টাকার বিনিময়ে ও জল পাওয়া যাবে না।
●একটা সামান্য ব্লেড কোনো চলমান প্রাণীর জীবন কেড়ে নিতে পারে সহজেই কিন্তু কোনো জড় জীবের ক্ষেত্রে তা অসম্ভব।সামান্য কোনো কিছুকে তুচ্ছ ভাবা উচিত নয়।
●নারিকেল ও তালগাছের কথা কি বলবো দাদা।নীল আকাশের নিচে প্রকান্ড গাছগুলো শূন্যের উপর দাঁড়িয়ে সব প্রকৃতির অপরিসীম সুন্দরতাকে ফুটিয়ে তুলেছে।যা আমাদের ও শিক্ষা দেয় ,সৎপথে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার।
●পেনের মধ্যে অনেক গভীরতা লুকিয়ে আছে।একজন শিক্ষিত মানুষের কাছে ,একটি পেনের অনেক ক্ষমতা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা।ছবিগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।
দাদা যে ছোট ছোট জিনিস গুলোকে আমরা খুব একটা গুরুত্ব দিয়ে দেখি না,সেই জিনিসগুলোকেই আপনি কি সুন্দর ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। বিশেষ করে জলের ট্যাপ, পেনের বল পয়েন্ট, তাল গাছের ছবি, কুঁড়েঘর এর অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য কঙ্কাল । দাদা দারুন লাগছে ছবিগুলো সত্যিই, প্রত্যেকটা ছবি নিচে ক্যাপশন গুলো ততটাই ব্যাখ্যা করে বুঝিয়েছেন। এত ব্যস্ততার মধ্যেও আপনি আমাদেরকে সময় দিচ্ছেন এবং আমাদের এই সুন্দর ছবিগুলো দেখিয়ে উৎসাহিত করছেন। অনেক ধন্যবাদ দাদা। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
এত ব্যস্ততার মাঝেও যে আপনি আমাদেরকে সময় দিচ্ছেন এটাই তো আমাদের জন্য অনেক বড় পাওয়া দাদা।
প্রথম ছবিটি একটা কুড়ে ঘর ছিল দাদা আমিতো মনে মনে চিন্তা করছি জিনিসটা কি দেখতে তো ভালই লাগছে। দাদা একটা গাছের সাথে যে ছোট্ট একটা ব্লেড আটকে আছে আপনি কীভাবে এটি দেখতে পেলেন আর নারিকেল গাছের মগডাল এর ছবি আপনি কেমনে তুললেন আমার জানার খুব ইচ্ছা।শেষের ছবিটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে মনে হচ্ছে দুজনে মিলে গলাগলি ধরে প্রেম করছে দেখতে অসাধারণ লাগছে।প্রত্যেকটা ছবি দেখার মত সুন্দর ছিল আমার কাছে তো অনেক ভালো লেগেছে।